শিক্ষা ও প্রযুক্তি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শিক্ষা ও প্রযুক্তি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪

২০২৩ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।

২০২৩ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।

২০২৩ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।

২০২৩ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকাটি তোমাদের সাথে শেয়ার করছি। এই আর্টিকেলে ২০২৩ সালের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নামের তালিকা বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হল যেগুলো আগত সকল প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষাতে খুবই কাজে লাগবে। কাজেই দেরি না করে ঝটপট মুখস্থ করে ফেলুন।   
 
১৯০১ সাল থেকে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের সম্মানে এবং নামানুসারে মোট ছয়টি বিষয়ে (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, অর্থনীতি, সাহিত্য ও শান্তি) নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়ে আসছে। ২০২৩  সালে সাহিত্যে, চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, শান্তি, রসায়ন ও অর্থনীতিতে অবদানের জন্য নোবেল জেতেন মোট ১১ জন ব্যক্তিত্ব।  

২০২৩ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ    

২০২৩ সালে চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীঃ   
২০২৩ সালে চিকিৎসায় বিশেষ অবদানের জন্য এ বছরও নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হলেন দুই বিজ্ঞানী। ২০২৩ সালে চিকিত্সায় নোবেল পুরস্কার পেলেন ক্যাটালিন কারিকো (হাঙ্গেরী) এবং ড্র উইসম্যান (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা)। 
 
২০২৩ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীঃ  
২০২৩ সালের পদার্থ বিজ্ঞানে  নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মোট তিন জন । বিজয়ীরা হচ্ছেন-যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির পিয়েরে অ্যাগোস্টনি, জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব কোয়ান্টাম অপটিকসের ফিরেন্স ক্রাসজ এবং সুইডেনের লন্ড ইউনিভার্সিটির অ্যান লরিয়েল।

২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীঃ 
২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নরওয়ের লেখক ও নাট্যকার ইয়োন ফসে। রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি গত বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সম্মানজনক এ পুরস্কারের জন্য তার নাম ঘোষণা করেছে।

২০২৩ সালে রসায়ন বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীঃ   
কোয়ান্টাম ডটের আবিষ্কার ও উন্নয়ন এবং ন্যানোপার্টিকলের আকার ও বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে অবদান রাখার জন্য চলতি বছর রসায়নে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। গত বুধবার (৪ অক্টোবর) রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স তাদের নাম ঘোষণা করেছে।

বিজয়ীরা হলেন ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজির মুঙ্গি জি বাউইন্ডি, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির লুইস ই ব্রাস এবং ন্যানোক্রিস্টালস টেকনোলজির ইনকরপোরেশনের আলেক্সি ই.ইকিমভ।

২০২৩ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীঃ  
শান্তিতে নোবেল পেলেন ইরানের মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদী। গত শুক্রবার (৬ অক্টোবর) নোবেল কমিটি তার নাম ঘোষণা করে।  নোবেল কমিটি জানায়, ইরানে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মানবাধিকার ও সবার জন্য স্বাধীনতার পক্ষে তার যে প্রচেষ্টা, সেজন্য তিনি এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

২০২৩ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ীঃ 
চলতি বছর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন অধ্যাপক ক্লদিয়া গোল্ডিন। রয়েল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ২০২৩ সালের নোবেল বিজয়ী হিসাবে সোমবার ( ৯ অক্টোবর ) যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপকের নাম ঘোষণা করেছে।

১। প্রশ্নঃ ২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন কে ? তিনি কোন দেশের নাগরিক?  
উত্তরঃ ২০২৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন নরওয়ের লেখক ও নাট্যকার ইয়োন ফসে।  
 
২। প্রশ্নঃ ২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কে?  
উত্তরঃ শান্তিতে নোবেল পেলেন ইরানের মানবাধিকারকর্মী নার্গিস মোহাম্মদী। গত শুক্রবার (৬ অক্টোবর) নোবেল কমিটি তার নাম ঘোষণা করে।

৩। প্রশ্নঃ ২০২৩ সালে অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কে? তিনি কোন দেশের নাগরিক?
উত্তরঃ চলতি বছর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন অধ্যাপক ক্লদিয়া গোল্ডিন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক 

৪। প্রশ্নঃ ২০২৩ সালে পদার্থে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা? তারা কোন দেশের নাগরিক?  
উত্তরঃ ২০২৩ সালের পদার্থ বিজ্ঞানে  নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মোট তিন জন । বিজয়ীরা হচ্ছেন-যুক্তরাষ্ট্রের ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির পিয়েরে অ্যাগোস্টনি, জার্মানির ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট অব কোয়ান্টাম অপটিকসের ফিরেন্স ক্রাসজ এবং সুইডেনের লন্ড ইউনিভার্সিটির অ্যান লরিয়েল।

৫। প্রশ্নঃ ২০২৩ সালে রসায়নে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা?  তাঁরা কোন দেশের নাগরিক?  
উত্তরঃ চলতি বছর রসায়নে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। বিজয়ীরা হলেন ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজির মুঙ্গি জি বাউইন্ডি, কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির লুইস ই ব্রাস এবং ন্যানোক্রিস্টালস টেকনোলজির ইনকরপোরেশনের আলেক্সি ই.ইকিমভ।

৬। প্রশ্নঃ ২০২৩ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা? তাঁরা কোন দেশের নাগরিক? 
উত্তরঃ ২০২৩ সালে চিকিত্সায় নোবেল পুরস্কার পেলেন ক্যাটালিন কারিকো (হাঙ্গেরী) এবং ড্র উইসম্যান (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা)।  


১৮ তম রিটেন রেজাল্ট খুব শীঘ্রই।

১৮ তম রিটেন রেজাল্ট খুব শীঘ্রই।

১৮ তম রিটেন রেজাল্ট খুব শীঘ্রই। 

১৮ তম রিটেন রেজাল্ট খুব শীঘ্রই।
Top Bangla Pages

১৮ তম রিটেন রেজাল্ট খুব শীঘ্রই দিতে চলেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ এনটিআরসিএ। চলমান কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কে ঘিরে খাতা দেখা কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। তবে সেক্ষেত্রে পরীক্ষার ফলাফল দিতে তেমন কোন বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না। 

এনটিআরসিএ  এর মাধ্যমে জানতে পারি প্রথম পরীক্ষককে খাতা দেখতে সময় দেওয়া হয় ১৫ দিন। কিন্তু ইতিমধ্যে খাতা দেখার কাজ গত সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে। তাহলে আগস্ট মাসের শেষের দিকে প্রথম পরীক্ষকের খাতা দেখার কাজ শেষ হবে। এরপর দ্বিতীয় পরীক্ষকের কাছে খাতা যেতে সময় লাগবে ৭ থেকে ১০ দিন। এরপর দ্বিতীয় পরীক্ষকের জন্য আবারও ১৫ দিন সময় দেওয়া হবে। তার মানে দ্বিতীয় পরীক্ষকের খাতা দেখার কাজ শেষ হবে সেপ্টেম্বর মাসের ২০-২৫ তারিখের মধ্যে। 

এরপর সকল খাতা এনটিআরসিএ তে পৌছাতে আরও ৭-১০ দিন লাগবে। এরপর এনটিআরসিএ রেজাল্ট প্রস্তুত করবেন। তাতে আরও ১ সপ্তাহ সময় লাগবে। 

তাহলে খুব সহজেই বলা যায় যে যদি খাতা দেখার কাজ খুব দ্রুত করে তাহলে সেপ্টেম্বর মাসের একদম শেষের দিকে রেজাল্ট দিতে পারে। তবে মোটামুটিভাবে বলা যায় অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহ অথবা দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে রেজাল্ট নিশ্চিত হয়ে যাবে। 

বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪

সংসার জীবনের ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

সংসার জীবনের ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

পারিবারিক ও সংসার জীবনের ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস।    

সংসার ও পারিবারিক জীবনের ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন সংসার ও পারিবারিক জীবনের ১০০ টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ টিপস যেগুলো আপনাদের জীবনকে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলবে। এ সকল টিপস আপনার নানা সময়ে নানারকম সমস্যার সমাধান করে দিবে। কাজেই পারিবারিক ও সংসার জীবনের ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস খুব মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আশা করি প্রত্যেকটি টিপস আপনার জন্য বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।  
  1. চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না। 
  2. ফ্লানেলের টুকরো গ্লিসারিনে ভিজিয়ে দাগধরা জানালার কাঁচে ঘষুন। কাঁচ ঝকঝক করবে। কাঠ বা স্টিলের টেবিলে ঘষুন। সেখানকার দাগ উঠবে।
  3. অনেকদিন বন্ধ থাকা বা অব্যবহৃত ঘর খুললে একটা ভ্যাপসা গন্ধ বের হয়। দু-তিনটে দেশলাই কাঠি জ্বালালে দু-তিন মিনিটের মধ্যে ঘর থেকে গন্ধ চলে যাবে।
  4. জানালা, দরজার কাঁচ ঝকঝকে করে তুলতে মিহি চক গুঁড়োর সঙ্গে জল আর স্পিরিট অথবা কেরোসিন মিশিয়ে কিছুক্ষণ কাঁচের ওপর মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে খবরের কাগজ দিয়ে মুছে নিন।
  5. ডিটারজেন্টের সঙ্গে একটা লেবুর রস ও এক চামচ ফিনাইল মিশিয়ে বাথরুমের টাইলস ঘষে দেখুন, কেমন ঝকঝক করে।
  6. হাতব্যাগের ধাতব অংশগুলিতে ন্যাচারাল কালারের নেলপালিশের এক প্রস্থ প্রলেপ দিয়ে রাখুন। সহজে বিবর্ণ হবে না।
  7. ফ্রিজের গায়ে দাগ ধরে গেলে স্পঞ্জে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘষুন। দাগ উঠে যাবে।
  8. চশমা ঝকঝকে পরিষ্কার রাখতে হলে এক ফোঁটা ভিনিগার দিয়ে কাঁচ পালিশ করুন।
  9. ছোট্ট একটুকরো ফ্লানেল বা কম্বলের কাপড়ে পাতিলেবুর রস মাখিয়ে চামড়ার ব্যাগ বা স্যুটকেশে ঘষলে। চামড়ার ঔজ্বল্ল্য বাড়বে।
  10. গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোওয়ার পর যদি ইউক্যালিপটাস তেল মেশানো জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে পোকায় কাটার ভয় থাকবে না। পোশাকের ঔজ্বল্ল্য বাড়বে। এক বালতি জলে তেলের পরিমাণ হবে দু-টেবিল চামচ।
  11. কাঠের আসবাবপত্র ঠাণ্ডা চা-পাতা ফোটানো জল দিয়ে পালিশ করুন। ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
  12. ঘরে চড়ুই পাখি বাসা বাঁধতে চায়। যদি চড়ুই পাখি তাড়াতে চান তাহলে ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে দু-চার টুকরো কর্পূর জ্বালিয়ে দিন। আর ঘরমুখো হবে না।
  13. ফ্লাক্সের ভেতরে অংশ ভালভাবে ধুতে হলে ফ্লাক্সে গরম জল ভর্তি করুন। তাতে কয়েক টুকরো কাগজ ফেলে দিন। ঘণ্টাখানেক পর ভাল করে ঝাঁকিয়ে নিয়ে জল ফেলে দিন। ভেতরের যাবতীয় নোংরা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
  14. গ্যাসস্টোভের বার্নারে ময়লা ঢুকে গেলে বাড়িতে পরিষ্কার করার সহজ উপায় হল অ্যালুমিনিয়াম স্টিল বা লোহার বালতিতে ফুটন্ত জল ঢেলে তাতে দু টেবিল চামচ ড্রেনেক্স (Drainex) পাউডার গুলে বার্নার দুটি তার মধ্যে দু ঘণ্টা ডুবিয়ে রাখুন। জলে ঝাঁপিয়ে ঝাঁপিয়ে ধুয়ে নিন।
  15. ইস্ত্রি করার সময় কাপড়ে যে জল ছেটান তাতে কয়েক ফোঁটা পারফিউম ফেলে দিন। ইস্ত্রি হওয়া গোটা কাপড়টি সুগন্ধ ধরে রাখবে।
  16. উলের পোশাক ধোওয়ার পর এক বালতি জলে আধ চামচ গ্লিসারিন দিয়ে তাতে ডুবিয়ে নিন। পোশাকের নরম ভাব বজায় থাকবে।
  17. বাচ্চাদের জামাকাপড় বা কাঁথায় যদি তার বমির দুর্গন্ধ থেকে যায়, তবে কাচার পর জলে আধ চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তাতে জামাকাপড় ডুবিয়ে নেবেন। দুর্গন্ধ দূর হবে।
  18. সুগন্ধির শিশি সবসময় তুলো বা কাপড়ে জড়িয়ে রাখবেন। তাতে সুগন্ধি ঢের বেশি দিন টিকবে।
  19. কাঠের ওপর বাচ্চারা আঁকিবুঁকি কাটলে তা তুলতে সিগারেটের ছাই খুব ভাল। সিগারেটের ছাই পাতলা কাপড়ে নিয়ে ঘষে ঘষে তোলা যাবে। একই কাজ হবে কেরোসিন দিয়ে।
  20. অনেক সময় ভ্যাকুয়াম ফ্লাক্স দীর্ঘ ব্যবহারের জন্য দুর্গন্ধ হয়। একটি ডিমের খোলা ভেঙে ফ্লাক্সের মধ্যে ফেলুন।
  21. পঞ্চাশ গ্রাম সাবুদানা জলে ফুটিয়ে স্বচ্ছ করে ছেঁকে নিন। ঠাণ্ডা করে তাতে দু-টেবিল চামচ সাদা ভিনিগার মেশান। এবার এই মিশ্রণটি একটি খালি স্প্রে বটলে ভরে রাখুন। এই তরল ছিটিয়ে ছিটিয়ে ইস্ত্রি করলে তা মাড়ের কাজ করবে। পোশাক নিভাঁজ হবে।
  22. কিছু কিছু অলংকারের তীক্ষ্ণ বা ধারালো প্রান্তের খোঁচায় পোশাক ছিঁড়ে যায় বা সুতো উঠে যায়। সেইসব ধারালো অংশে ন্যাচারাল নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। খোঁচা লাগবে না।
  23. সিল্কের শাড়ি বা পোশাকে মাড় দিতে হলে, মাড়ের সঙ্গে একটু পাতলা আঠা গুলে নেবেন। পোশাক শুকিয়ে খটখটে করে ইস্ত্রি করবেন। সিল্ক ঝকঝক করবে।
  24. হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বর্ষার জুতো, ছোটখাটো জামাকাপড় শুকিয়ে নেওয়া যায়।
  25. বাচ্চাকে স্নান করানোর আগে নীচে তোয়ালে পেতে নেবেন। বাচ্চা হড়কে যাবে না। বসেও আরাম পাবে।
  26. দেওয়ালে পেরেক গাঁথার আগে পেরেকগুলো যদি ফুটন্ত গরম জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে হাতুড়ি মারার সময় দেওয়ালের প্লাস্টার খসবে না।
  27. স্টিলের বাসন থেকে কোম্পানির নাম লেখা স্টিকারটি তোলা এক ঝামেলা। পাত্রের স্টিকার লাগানো অংশের উল্টোপিঠটা তাতিয়ে নিন। স্টিকার এবার সহজে উঠে আসবে।
  28. নতুন কেনা জিনিসপত্রের ওপর থেকে দামের লেবেল তুলতে খোঁচাখুঁচি করবেন না। লেবেলের ওপর একটু সেলোটেপ চেপে দিন। তারপর সেলোটেপের এক প্রান্ত ধরে টানলে লেবেলটি উঠে যাবে।
  29. শক্ত করে মুখ বন্ধ একটি ছোট্ট শিশিতে কর্পূর পুরে যন্ত্রপাতির বাক্সে রেখে দিন। যন্ত্রপাতিতে মরচে পড়বে না।
  30. বেশ কিছুদিনের জন্য কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন ফ্রিজ খালি করে? ডিফ্রস্ট করে তা রেখে গেলেন। কিন্তু এসে দেখলেন দুর্গন্ধ হয়ে গেছে। দুর্গন্ধ দূর করবার জন্য যাওয়ার আগে ফ্রিজে পাতি লেবু রেখে দিন। দুর্গন্ধ হবে না।
  31. প্রেসার কুকারের গ্যাসকেট মাঝে মাঝে ফ্রিজে পুরে রাখবেন। দীর্ঘদিন টিকবে
  32. ফ্রিজের বদগন্ধ দূর করতে সর্ষেগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন। একটা প্লেটে কিছুটা সর্ষেগুঁড়ো ঢেলে তাতে একটু জল দিয়ে রাতভর ফ্রিজে রাখুন এবং ফ্রিজ খোলাই রাখুন। পরের দিন সকালে দেখবেন সব গন্ধ উধাও।
  33. নখের কোন ভেঙে গেছে। কিন্তু এমারি বোর্ড নেই। একটা দেশলাই কাঠি নিয়ে বারুদের দিকটা ভাঙা জায়গায় ঘষুন। নিমেষে নখ সমান হয়ে যাবে।
  34. ব্যবহারের পর তেল বা পানীয়র টেট্রাপ্যাক ফেলে দেবেন না। কেটে ডিপ ফ্রিজে আইস ট্রেতে পেতে দিন। মাছ মাংসের প্যাকেট আটকে যাবে না।
  35. টর্চের ফেলে দেওয়া ব্যাটারি কিন্তু কোয়ার্টিজ ঘড়িতে এবং রেডিওতে আরও মাস খানেক চলবে।
  36. খামের ওপর ঠিকানা লিখে একটু মোমবাতি ঘষে দেবেন। জল পড়ে কালি থেবড়ে ঠিকানা অস্পষ্ট হয়ে যাবে না।
  37. বাড়িতে আঠা ফুরিয়ে গেছে। খামে স্ট্যাম্প লাগাবেন। ন্যাচারাল কালার নেলপালিশ ব্যবহার করুন।
  38. সেলোটেপের মুখ খুঁজে পাচ্ছেন না? মিনিট দশেক ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিন। সেলোটেপের রিলটা খুলে আসবে।
  39. টেবিল বা ক্যাবিনেটের ড্রয়ার অনেক সময় আটকে যায়। স্বচ্ছন্দে খোলা বা বন্ধ করা যায় না। ড্রয়ারের ধারে মোম ঘষে রাখুন। সহজে আটকাবে না।
  40. ব্যবহারের পর বাইসাইকেলের টায়ার ভিজে কাপড় দিয়ে মুছে রাখুন। সহজে কাটবে না।
  41. নেলপালিশ শুকিয়ে জমে গেলে ইউক্যালিপটাস তেল দিন। গলে নরম হবে। তবে নেলপালিশ ফ্রিজে রাখলে সহজে শুকোবে না।
  42. এক লিটার জলে দু’চার চামচ ডিটারজেণ্ট গুলে ঝাঁকিয়ে দিন। এবার স্প্রেগান বা পিচকিরিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে যেখান আরশোলার উপদ্রব বেশি সেসব জায়গায় স্প্রে করে দিন। আরশোলা মরবে।
  43. মোমবাতি জ্বালানোর আগে যদি বার্নিশ লিগিয়ে নিতে পারেন তো সাশ্রয় হবে। সহজে মোম গলবে না।
  44. ক্যাণ্ডেল হোল্ডারে মোমবাতি বসানোর আগে একটু তেল মাখিয়ে নেবেন। ফুরিয়ে গেলে জমা মোম তুলতে অসুবিধে হবে না।
  45. বোতলের ছিপি খুব শক্ত হয়ে আটকে গেলে, একটা রুমাল গরম জলে ভিজিয়ে নিংড়ে বোতলের ছিপির নীচে জড়িয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পরে ছিপিটি আলগা হয়ে আসবে।
  46. রাতের দিকে বেসিনের পাইপের মুখে মাঝে মাঝে আধ কাপ মত ভিনিগার ঢেলে দেবেন। সকালে দু’মগ জল ঢেলে দিলেই বেসিনের পাইপ পরিষ্কার থাকবে।
  47. যাদের সিলিণ্ডার ক্যারিয়ার নেই তারা থার্মোকলের টুকরোর ওপর গ্যাস সিলিণ্ডার রাখুন। গ্যাস সিলিণ্ডারেও যেমন মরচে পড়বে না, মেঝেও মরচের দাগ থেকে রেহাই পাবে।
  48. গ্যাস ওভেন-এ রান্নার সময় কিছু উপচে পড়ে গেলে নুন ছিটিয়ে দিন। ওভেন ঠাণ্ডা হয়ে গেলে পোড়া জিনিসগুলো ভিজে স্পঞ্জ দিয়ে ভালভাবে মুছে দিন।
  49. সিঙ্কের মুখ বন্ধ হয়ে গেলে নুন ফুটিয়ে সিঙ্কের মুখে ঢেলে দিন। পরিষ্কার হয়ে যাবে।
  50. বালতি বা ড্রাম ফুটো হয়ে গেলে ঐ জায়গা পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিয়ে ধুনো গুঁড়ো করে নারকোল তেল এবং সিঁদুর মিশিয়ে মিশ্রণটি লাগান, ফুটো বন্ধ হয়ে যাবে।
  51. আস্ত ধনেতে পোকা ধরেছে বলে ফেলে দেবেন না। ঘণ্টা খানেক ভিজিয়ে রেখে মাটিতে ছড়িয়ে দিন। ধনে পাতার চাষ হবে আপনার বাগানে।
  52. দই যদি নষ্ট হয়ে যায় তো ফেলে দেবেন না। বাড়িতে কারি পাতার গাছ থাকলে তার গোড়ায় মাটিতে দিন। এতে পাতার তেজ ও সুগন্ধ দুই-ই বাড়বে।
  53. অ্যাকোরিয়ামের জল ফেলে দেবেন না। গাছের গোড়ায় দিন। সার হিসেবে চমৎকার।
  54. মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ জলে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। তারপর নিশ্চিন্তে ঘুমান।
  55. কাজুবাদাম ব্যবহারের সময় খোসাটা ফেলে দেওয়া হয়। ঐ ফেলে দেওয়া খোসাই গোলাপ গাছের সেরা সার।
  56. ব্যবহৃত চা-পাতা ফেলে না দিয়ে ভাল করে রোদে শুকিয়ে নিন। এইভাবে ঐ চা’পাতা ধুনোর বদলে ব্যবহার করুন। শুকনো চা’পাতা পোড়ানো ধোঁয়ায় ঘরের সমস্ত মশা, মাছি পালিয়ে যাবে।
  57. কয়লা বা কাঠ-কয়লার আগুনে নিমপাতা পড়লে যে ধোঁয়া হবে তাতে সবংশে মশা পালাবে।
  58. লোডশেডিঙের সময় যদি হ্যারিকেন বা কাঁচ ঢাকা বাতিদান জ্বালান তবে তার ওপর দু-একটা ব্যবহৃত মশা মারার রিপেলেন্ট রেখে দেবেন। আলোর সঙ্গে সঙ্গে মশা তাড়ানোর কাজও হবে।
  59. ঘরের মধ্যে মশার উৎপাত কমাতে চাইলে, ঘরের বৈদ্যুতিক আলোটি হলুদ সেলোফেনে জড়িয়ে দিন। ফলে হলুদ আলো হবে। দেখবেন মশা কমে গেছে, কারণ মশা হলুদ আলো থেকে দূরে থাকতে চায়।
  60. প্রতিদিন নিশিন্দা ও নিমপাতার গুঁড়ো ধুনোর সঙ্গে ব্যবহার করলে মশার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
  61. মাছি তাড়াতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করুন। ছোট গ্লাসে একটু জল নিয়ে তাতে ৫/৬ গাছি পুদিনা রেখে দিন খাবার টেবিলে। ৩ দিন অন্তর জল বদলে দেবেন। জল অনুকূল হলে কিছুদিনের মধ্যে পুদিনা চারাও গজিয়ে যাবে গ্লাসে।
  62. আটা, ময়দা, ডাল পোকার হাত থেকে বাঁচতে হলে একমুঠো নিমপাতা শুকিয়ে উপরে ছড়িয়ে দিন, পোকা হবে না।
  63. নিমপাতা পচা সার গাছে পোকা লাগতে দেয় না।
  64. নিমপাতা ভেজানো বা সেদ্ধ জলে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে। নিমপাতা তোশক বা গদির তলায় রাখুন পোকামাকড় হবে না।
  65. সোনার গয়না দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করলে ঔজ্জ্বল্য হারিয়ে যায়। ব্যবহার করার পর সিঁদুর মাখিয়ে রাখবেন। চকচক করবে। কুমড়োর রস দিয়েও গয়না পরিষ্কার করা যায়।ক সময় ঘরে বা রান্নাঘরে সাপ ঢুকে যায়। কিছুটা রসুন বেটে কাপড়ে বেঁধে ঘরের কোণে রেখে দিলে ঘরের ভিতর সাপ ঢুকবে না।
  66. বাচ্চাদের ঘরে মাছি, পিঁপড়ে হয়। যদি নুন ছিটিয়ে ঘর মোছা যায়, পিঁপড়ে মাছি কম হবে।
  67. বিয়ে বাড়িতে বা পার্টিতে যেদিন যাবেন, সোনার গয়নাগুলো কাঁচা হলুদ থেঁতো করে বা হলুদ গুঁড়ো জলে গুলে এক ঘণ্টা ভিজিয়ে ভাল করে মুছে নেবেন। উজ্জ্বলতা বাড়বে।
  68. বোন চায়নার বাসনে দাগ ধরে গেলে নেলপালিশ রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন। দাগ উঠে যাবে।
  69. আপনার সোনা-রূপোর গয়না টুথপেস্ট দিয়ে ঘষে নিন। জল দেওয়ার দরকার নেই। শুকনো কাপড়ে পেস্ট মুছে ফেলুন। দেখুন ঝকমকিয়ে উঠবে আপনার গয়না।
  70. পাথরের গয়না টুথপেস্ট ঘষে পরিষ্কার করুন। নতুনের মত ঝলমল করবে।
  71. হলুদ গুঁড়োর সঙ্গে কয়েক ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে পেতলের বাসন ঘষলে চকচক করবে।
  72. পেতলের বাসন ঝকঝক করে তুলতে ক’ফোঁটা সেলাই মেশিনের তেলে হলুদ গুঁড়ো মেশান। ঐ তেলে ঘষে তুলুন বাসন। দেখবেন নতুনের মত দেখাচ্ছে।
  73. ব্রাসোর সঙ্গে সামান্য পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ঘসুণ, কাঁসার জিনিস সোনার মতো ঝকঝক করবে।
  74. রূপোর বাসন, কাঁটা-চামচ বা গয়নাটি তেঁতুল গোলা জলে ফুটিয়ে নিন। ঘষা-মাজা করতে হবে না। ফোটালেই ঝকঝক করবে।
  75. এনামেলের বাসন থেকে দাগ তুলতে নুন আর ভিনিগারের মিশ্রণ ব্যবহার করুন।
  76. তুলসীপাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখুন। চা তৈরীর সময় দু-চিমটি লিকারে দিয়ে দেবেন। আরো ভাল স্বাদ আসবে। নানা রোগও আটকাবে।
  77. চাল ধোয়া জলে স্টীল ও কাঁচের বাসন কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রেখে তারপর ধুয়ে নিলে বাসনগুলো ঝকঝক করবে।
  78. রূপোর জিনিস জলের সঙ্গে নুন আর রিঠা দিয়ে মিনিট পনেরো ফোটালে রূপোর স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।
  79. এক টুকরো সন্ধক লবণ ঘি এর শিশির মধ্যে রেখে দিন। এতে ঘি বেশি দিন টাটকা থাকবে, স্বাদেরও পরিবর্তন হবে না।
  80. পিতলের বা কাঁসার বাসন দীর্ঘদিন ব্যবহার না করার ফলে দাগ ধরে যায়। মাথার চুল ও সরষের তেল সহযোগে মাজুন, দেখবেন ঝকঝক হয়ে উঠবে।
  81. দই পাতবার সময় দুধের সঙ্গে ১ চামচ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে দেবেন। দই অনেক বেশি ঘন হবে।
  82. রান্না পুড়ে পাত্রের তলায় এঁটে গেছে। পাত্রটিকে নুনজলে ভর্তি করুন। তারপর আঁচে বসান। জল ফুটতে শুরু করলেই পোড়া অংশ আলগা হয়ে উঠে যাবে।
  83. টিন থেকে মরচে তুলতে হলে আলু কেটে বাসন ধোয়ার গুঁড়োয় ডুবিয়ে সেটা দিয়ে ঘষলেই মরচে উঠে যাবে।
  84. কফির যদি স্বাদ আরো বাড়াতে চান তাহলে সামান্য টেবিল-সল্ট মিশিয়ে নিন।
  85. বাড়িতে ঘি তৈরি করার জন্য দুধের সরটা বাটিতে ১/২ চামচ টক দই দিয়ে তার উপর রাখতে হবে। সরটা এমনভাবে রাখতে হবে যাতে পুরো দইটা ঢেকে যায়। এই ভাবে দই এর সাথে সর জমলে সর জমা যে গন্ধ হয় সেটা হবে না।
  86. ঘিয়ের গন্ধ বজায় রাখতে হলে ঘি রাখার শিশিতে এক টুকরো আখের গুড় রেখে দিন।
  87. রান্নার সময় হাতে হলুদেড় দাগ হলে, আলুর খোসা ছাড়িয়ে হাতে ঘষে, হাত ধুয়ে নিলে আর হলুদের দাগ থাকবে না।
  88. ভোজ্য তেলে ৮/১০ টা আস্ত গোলমরিচ ফেলে দিন। তেল দীর্ঘদিন অব্যবহৃত হলেও ভাল থাকবে।
  89. গরু বা মোষের দুধ ঠিক সময় মতো গরম না করলে দুধ কেটে যাবার ভয় থাকে। দুধের মধ্যে দু-ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে রাখলে দুধ যখনই ফোটান হোক না কেন দুধ কাটবে না।
  90. দুধ পড়ে গেলে বা দুধ থেকে পোড়া গন্ধ দূর করতে হলে তাতে পান পাতা ফেলে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন। পোড়া গন্ধ কেটে যাবে।
  91. পোড়ামাটির জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হলে ওগুলোর ওপর ন্যাচারাল রঙের নেলপালিশ লাগিয়ে দিন। রং অক্ষত থাকবে আর নোংরা হবে না।
  92. পিঠে, পাটিসাপ্টা, মালপো প্রভৃতি তৈরি করার সময় গোলায় একটু আটা মিশিয়ে দিলে পিঠে ঠিকভাবে তৈরি হয়।
  93. ছানা কাটানোর জন্য লেবুর রসের বদলে ফুটন্ত দুধে ১ চামচ দই ফেলে দিন। ছানা নরম
  94. কেক, পুডিঙের ওপর বাদাম, কাজু বা কিশমিশ সাজিয়ে দেবার আগে, ধুয়ে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে পড়ে খসে যাবার ভয় থাকে না।
  95. চালের গুঁড়োর পিঠে করলে সাধারণত শক্ত হয়। পিঠে করার আগে যদি চালের গুঁড়োতে কিছুটা খই মাখিয়ে নেওয়া হয় তবে পিঠে নরম হয় এবং খেতেও ভাল লাগে।
  96. দীর্ঘদিন বাইরে পড়ে আছে দুধ। ভয় হচ্ছে আঁচে বসালেই কেটে যাবে। আঁচে বসানোর আগে দুধে ১ চিমটি সোভা-বাই-কার্ব মিশিয়ে নিন। দুধ কাটবে না।
  97. কাস্টার্ড তৈরীর সময় কাপ প্রতি দুধে দু-তিন চামচ মিল্ক পাউডার গুলে নেন তবে চমৎকার আস্বাদ আসবে। তৈরীর পর মোটা চিনির দানা যদি ছড়িয়ে দেন, কাস্টার্ডে সর পড়বে না।
  98. বিস্কুটের টিনে এক টুকরো ব্লটিং পেপার রেখে দিন। বিস্কুট মিইয়ে যাবে না।
  99. মরচের দাগ তুলতে হলে ১ কাপ চাল ২ লিটার জলে ফুটিয়ে সারারাত রাখতে হবে। পরের দিন সকালে জলটা ছেঁকে নিয়ে সেই জলে মরচে ধরা জায়গাটা ধুলে ফেলতে হবে। যদি এক দফায় না হয়, আবার একই নিয়মে ধুতে হবে।
  100. গরম পোশাক বা সিল্কের পোশাক ধোওয়ার পর যদি ইউক্যালিপটাস তেল মেশানো জলে ডুবিয়ে নেন তাহলে পোকায় কাটার ভয় থাকবে না। পোশাকের ঔজ্বল্ল্য বাড়বে। এক বালতি জলে তেলের পরিমাণ হবে দু-টেবিল চামচ।
  101. অনেক সময় ঘরে বা রান্নাঘরে সাপ ঢুকে যায়। কিছুটা রসুন বেটে কাপড়ে বেঁধে ঘরের কোণে রেখে দিলে ঘরের ভিতর সাপ ঢুকবে না।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে প্লিজ শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিন। আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক দিয়ে নিত্য নতুন আপডেট খবর পেতে পাশেই থাকুন। 

শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কলেজ পর্যায়ে ৩, ৫, ৭ মার্কসের জন্য কেমন মার্কস পাবেন।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কলেজ পর্যায়ে ৩, ৫, ৭ মার্কসের জন্য কেমন মার্কস পাবেন।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কলেজ পর্যায়ে ৩, ৫, ৭ মার্কসের জন্য কেমন মার্কস পাবেন।


১৮ তম নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাটার্ন পরিবর্তন হওয়ার ফলে অনেকেই পরীক্ষা আশানুরূপ ভালো দিতে পারেননি। অনেকেই ১০ টি প্রশ্নের উত্তর পরিপূর্ণভাবে লিখতে পারেন নি। আবার অনেকেই হয়তো ১০ টি প্রশ্নের উত্তর লিখলেও সময়ের অভাবে মনের মত করে গুছিয়ে লিখতে পারেন নি। 

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কলেজ পর্যায়ে ৭ টি প্রশ্নে ক এবং খ সৃজনশীল আকারে প্রশ্ন ছিল এবং ৩ টি প্রশ্ন সরাসরি ছিল। 

আজকের এই ভিডিও তে আপনাদের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ের কলেজ পর্যায়ের প্রশ্নের মান বণ্টন ও লেখার ধরণ অনুযায়ী ৩ মার্কস ৫ মার্কস এবং ৭ মার্কসের জন্য কেমন নাম্বার পেতে পারেন সেই বিষয়টি আলোচনা করবো। 

৩ মার্কসের প্রশ্নের জন্য আপনারা যদি ২ লাইনের একটি ভূমিকা লিখেন এবং "ভূমিকা" কথাটি না লিখলেও চলবে এবং সাধারণ সংজ্ঞা ও ২ টা অথবা ৩ টা প্রামাণ্য সংজ্ঞা দিয়ে লিখে থাকেন সেক্ষেত্রে ৩ মার্কসের মধ্যে ৩ পাওয়া সম্ভব। তবে এভাবে লিখলে আপনি নিশ্চিত ২ পাবেন। 

৭ মার্কসের প্রশ্নের জন্য সামান্য একটু ভূমিকা এবং ১০ টি করে পয়েন্ট দিয়ে লিখলে ৭ এর মধ্যে ৬ পর্যন্ত পেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে ৫ ধরে হিসাব করবেন।  ৭-৮ টি করে পয়েন্ট দিলে ৫মার্কসও পেতে পারেন। 

তাহলে আপনি ৩ মার্কসের জন্য ২ এবং ৭ মার্কসের জন্য ৫ ধরে হিসাব করলে মোট ৬ টি প্রশ্নে আপনার মার্কস আসবে ৪২। এবং ১০ এর ক ও খ এর জন্য ৩.৫+৩.৫= ৭  ধরে হিসাব করবেন।

আর ৩ টি সরাসরি প্রশ্ন থেকে ৭ করে ধরলে মার্কস আসে ২১। 

তাহলে আপনার টোটাল মার্কস হবে= ৪২+৭+২১= ৭০ 

এখন অনেকেই সময়ের অভাবে ৭ টি প্রশ্নের উত্তর লিখতে পেরেছেন তাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৮ করে মার্কস দিলেও ৫৬ মার্কস আসে। সেক্ষেত্রে আপনার রেজাল্ট আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

আবার যারা ৮ টি প্রশ্ন লিখেছেন তাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মার্কস দিলেও ৬৪ মার্কস আসে। 

এখন আপনি ভেবে দেখুন আপনার প্রতিটি ১০ মার্কসের মধ্যে ৮ মার্কস আসবে কিনা? সেটা যদি না হয় তাহলে আপনার রেজাল্ট না আসার সম্ভাবনা রয়েছে। 

তবে সবচেয়ে চরম সত্য কথা হলো যারা ৭ টি অথবা ৮ টি প্রশ্ন লিখেছেন তাদের ক্ষেত্রে স্যার সর্বোচ্চ মার্কস নাও দিতে পারেন। 

তবে যারা ১০০ মার্কস বা ৯৫ মার্কসের উত্তর লিখে এসেছেন এবং আমার উপরিউক্ত বর্ণনা অনুযায়ী লিখেছেন তাদের ক্ষেত্রে রেজাল্ট আসার সম্ভাবনা অনেক গুণ বেশি।

আপনারা কে কয়টা প্রশ্ন লিখেছেন, কয়টা প্রামাণ্য সংজ্ঞা দিয়েছেন, কয়টা করে পয়েন্ট লিখেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আশা করি আপনি কেমন মার্কস পাবেন সেই সম্পর্কে একটি ধারণা দিতে পারবো। 

আগামি ভিডিও তে সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, ইতিহাস, ইসলামে ইতিহাস, অর্থনীতি ইত্যাদি সাবজেক্ট নিয়ে আলোচনা করবো। কাজেই ভিডিও ভালো লাগলে সাবস্ক্রাইব করে সাথেই থাকুন। এবং আপনারা কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইছেন কমেন্ট করে জানাতে পারেন। 

সোমবার, ২৭ মে, ২০২৪

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ।

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ।

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ।


 ১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার তারিখ ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ এনটিআরসিএ। লিখিত পরীক্ষা আগামী ১২ ও ১৩ জুলাই (শুক্র ও শনিবার) নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ সোমবার এনটিআরসিএর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১২ জুলাই সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায় এবং ১৩ জুলাই সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কলেজ পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

শুক্রবার, ২৪ মে, ২০২৪

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ১০ টি ছোটগল্প।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ১০ টি ছোটগল্প।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ১০ টি ছোটগল্প।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ১০ টি ছোটগল্প।

রবি ঠাকুরের ভক্ত সংখ্যা ভারত ও বাংলাদেশে অনেক। তাঁর লেখা আমি ভীষণ পছন্দ করি। তাঁর সকল সৃষ্টির মতো ছোটগল্পগুলোও এককথায় অসাধারণ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্পকার। আসলে বাংলা ভাষায় ছোটগল্প তিনিই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর দেখানো পথেই পরবর্তী লেখকগণ হেঁটেছেন বা চেষ্টা করেছেন। যাইহোক, রবি ঠাকুরের ছোটগল্পের-সমালোচনা আমার উদ্দেশ্য নয়। আসলে আজকের ভিডিও এর মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো তাঁর বিখ্যাত ১০টি ছোটগল্প রচনার পেছনের কাহিনী বা কোন প্রেক্ষিতে এগুলো লিখেছিলেন তা নিয়ে আলোচনা করা। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ১০টি ছোটগল্প রচনার ইতিহাস।   
   

১। পোস্টমাস্টারঃ 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য জমিদার পরিবারের অন্যতম সদস্য ছিলেন এই কথা সবারই জানা। কবি হলেও জমিদারী দেখাশোনার দায়িত্ব থেকে রেহাই পাননি তিনি। আপনারা অনেকেই জানেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে তাঁর একটি কাচারি বাড়ি ছিল। এই বাড়িতে বসেই তিনি জমিদারী দেখাশোনা করতেন। যাইহোক, রবি ঠাকুরের অতি জনপ্রিয় একটি ছোটগল্প ‘পোস্টমাস্টার’। এই কাচারি বাড়ির একতলাতে একটা পোস্ট অফিস ছিল। সেখানকার পোস্টমাস্টার মহাশয়ের সাথে তাঁর প্রায় প্রতিদিন দেখা হত এবং তাদের মধ্যে অনেক কথা-বার্তা, গল্প-গুজব হত। কবিগুরু প্রায় প্রতিদিন দিনের বা রাতের কোন একটা সময় পোস্টমাস্টার সাহেবের সাথে কাটাতেন। মূলত এই পোস্টমাস্টার মহাশয়ের জীবনের নানা কাহিনী অবলম্বনেই তিনি এই গল্পটি লেখেন। “একবার নিতান্ত ইচ্ছা হইল, ‘ফিরিয়া যাই, জগতের ক্রোড়বিচ্যুত সেই অনাথিনীকে সংগে করিয়া লইয়া আসি’-...ফিরিয়া ফল কি’ এই লেখাটুকু এতই মর্মস্পর্শী যে চোখে পানি এসে যায়।

২। কংকালঃ

ছোটবেলায় কবি যে ঘরে শুতেন সেখানে একটা মেয়ে মানুষের skeleton ঝুলানো ছিল। সে সময় তাঁর তেমন একটা ভয়-টয় করত না। পরিণত বয়সে একদিন বাড়িতে অতিথি সমাগম হওয়াতে তাকে বাইরে শোবার দরকার পরেছিল। অনেকদিন পরে সেই ঘরে তিনি আবার শুয়েছেন। শুয়ে তাঁর মনে হতে লাগল, সেজের আলোটা ক্রমে কাঁপতে কাঁপতে নিভে গেলো। তাঁর আরও মনে হতে লাগল, কে যেন মশারির চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে আর বলছে ‘আমার কংকালটা কোথায় গেল’, ‘আমার কংকালটা কোথায় গেল’? ক্রমে মনে হতে লাগল সে দেয়াল হাতড়ে বন বন করে ঘুরতে আরম্ভ করেছে। এভাবেই তাঁর মাথায় এসে গেল এই ‘কংকাল’ গল্পটা।

৩। জীবিত ও মৃতঃ

কবিগুরুর ভোররাতে উঠে অন্ধকার ছাদে ঘুরে বেড়ানোর অভ্যাস ছিল। তেমনি একদিন রাত্রে ঘুম ভেঙ্গে যেতেই তিনি উঠে পড়লেন, ভেবেছিলেন উঠার সময় হয়েছে, আসলে তখন গভীর রাত। অভ্যাশবসতঃ তিনি হাঁটতে লাগলেন। সব ঘরের দরজা বন্ধ। সব একেবারে নিরব, নিঝুম। খানিক পড়েই ঢং ঢং করে দু’টো বাজার ঘন্টা পড়ল। তিনি থমকে দাঁড়ালেন, ভাবলেন-তাই তো, এই গভীররাত্রে আমি সারা বাড়িময় এমন করে ঘুরে বেড়াচ্ছি। হঠাত তাঁর মনে হল তিনি যেন প্রেতাত্বা, এ বাড়ি haunt করে বেড়াচ্ছেন। তিনি যেন মোটেই তিনি নন, তাঁর রুপ ধরে বেড়াচ্ছেন মাত্র। এই idea টাই তাকে পেয়ে বসল, যেন একজন জীবিত মানুষ সত্যসত্যই নিজেকে মৃত ব’লে মনে করছে। এভাবেই জীবিত ও মৃত গল্পের সৃষ্টি।


৪। ছুটিঃ

এটাও শাহজাদপুরে কাচারিবাড়ি বসে লেখা তাঁর আর একটি অনবদ্য ছোটগল্প। তখনকার যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম বাহন ছিল নৌকা। তিনিও নৌকাযোগেই তাঁর কাচারি বাড়িতে তাঁর জমিদারী দেখাশুনা করতে আসতেন। এমনি একদিন ওই রকম নৌকা ঘাটে ভিড়িয়েছেন। নদীর তীরে গ্রামের অনেক ছেলে খেলা করতে এসেছে। তার মধ্যে সর্দার গোছের একটি ছেলে ছিল। অনেক ডানপিটে স্বভাবের ছিল সে। তার কাজই হলো, এ-নৌকা ও-নৌকা করে বেড়ানো, মাঝিদের কাজ দেখা, মাস্তলের পাল গোটানো দেখা ইত্যাদি। তীরে অনেকগুলো গুড়িকাঠ গাদা-করা অবস্থায় ছিল। মাঝে ছেলেটি তড়াক করে নৌকা থেকে এই কাঠগুলি গড়িয়ে গড়িয়ে নদীতে ফেলতে আরম্ভ করলে। কিন্তু তার আমোদের পথে একটা বিঘ্ন এসে উপস্থিত হল। একটি ছোট মেয়ে এসে গুড়ি চেপে বসল। ছেলেটি তাকে উঠাবার চেস্টা করলে, কিন্তু মেয়েটি তা গ্রাহ্যও করলে না। তখন ছেলেটি তাকে সুদ্দই গুড়িটি উলটে দিলে। মেয়েটি পড়ে গিয়ে বিকট কান্না জুড়ে দিলে, এবং কাঁদতে কাঁদতে উঠেই ছেলেটিকে কষে এক চড় লাগালো। এই ঘটনা থেকেই ‘ছুটি’-র শুরু। সৃষ্টি হলো অন্যতম সেরা একটি গল্পের। এই গল্পে ফটিকের ‘ছুটি’ হয়েছিল চিরতরে।

৫। সমাপ্তিঃ

শাহজাদপুরে বসে লেখা তাঁর আর একটি অনবদ্য সৃষ্টি। (আমার অতি প্রিয় একটি ছোটগল্প; এই গল্পটি কলেজে পড়াকালীন সময়ে অসংখ্যবার পড়েছি আর ভেবেছি জীবনে মৃন্ময়ীর মত কোন মেয়ে যদি পেতাম! )। যাক, তাঁর কাচারি বাড়ির ঘাটে একটি নৌকা লেগে (ভিড়ে) আছে। এবং এখানকার ‘জনপদবধু’ তার সম্মুখে ভিড় করে দাঁড়িয়েছে। বোধহয় কাউকে বিদায় দিতে সবাই এসেছে। কিন্তু ওদের মধ্যে একটা মেয়ে আছে, তার প্রতিই রবীঠাকুরের মনোযোগটা সর্বাপেক্ষা আকৃষ্ট হচ্ছে। বার-তেরো বছরের স্বাস্থ্যবতী, একটু কালো অথচ দেখতে বেশ, ছেলেদের মত চুল ছাঁটা, বুদ্ধিমান এবং স্বপ্রতিভ ও সরল ভাবের একটি মেয়ে। একটা ছেলে কোলে করে এমন নিঃসংকোচে কৌতূহলের সঙ্গে কবিকে চেয়ে দেখতে লাগল। মেয়েটিকে ডেকে দু’একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে তাঁর ইচ্ছে হয়েছিল। কিন্তু আবার কি ভেবে পারলেন না। মেয়েটি মাঝে মাঝেই আসত। যাইহোক, হটাৎ একদিন দেখা গেল, বধূবেশে শ্বশুরবাড়ি চলল সেই মেয়েটি। সেই ঘাটে নৌকা বাধা। কী তার কান্না! অন্য মেয়েদের বলাবলি কানে এল- ‘যা দুরন্ত মেয়ে! কী হবে এর শ্বশুরবাড়িতে! কবির ভারি দুঃখ হল তার শ্বশুরবাড়ি যাওয়া দেখে। চঞ্চলা হরিণীকে বন্দিনী করবে। ওর কথা মনেই করেই কবি লেখে ফেললেন ‘সমাপ্তি’ গল্পটি। খুবই রোমান্টিক ধাঁচের এই গল্পটি সুজোগ থাকলে পড়ে নিবেন (যারা এখনো পড়ে উঠতে পারেন নি)।

৬। ক্ষুধিত পাষাণঃ

কবির মতে, ‘ক্ষুধিত পাষাণের কল্পনা কল্পলোক থেকে আমদানি’। তবে তাঁর এই কল্পনার পেছনেও একটি কাহিনী আছে। কবি বিলেত যাওয়ার আগে তাঁর মেঝদাদার কর্মস্থল আহমেদাবাদ গিয়েছিলেন। তাঁর বড় ভাই জজিয়তি করতেন। আহমেদাবাদের জজের বাসা ছিল শাহিবাগে, বাদশাহী আমলের রাজবাড়ীতে। দিনের বেলায় তাঁর মেঝদাদা চলে যেতেন কাজে, তখন তাঁর মনে হত, বড়োবড়ো ফাঁকা ঘর হাঁ হাঁ করছে, সমস্ত দিন ভূতে পাওয়ার মতো ঘুরে বেড়াতেন তিনি। বাড়ির সামনে প্রকান্ড চাতাল, সেখান থেকে দেখা যেত সাবরমতি নদী (গল্পের ‘শুস্তা’ নদী)। তাঁর মতে, কোলকাতার মানুষ হিসেবে ইতিহাসের মাথা তোলা চেহারা কোথাও তিনি দেখেননি। আহমেদাবাদ এসে তিনি প্রথম দেখলেন চলতি ইতিহাস থেমে গিয়েছে, দেখা যাচ্ছে তার পিছন-ফেরা বড়োঘরোআনা। তাঁর সাবেক দিনগুলো যেন যক্ষের ধনের মতো মাটির নীচে পোঁতা। তাঁর মনের মধ্যে প্রথম আভাস দিয়েছিল ক্ষুধিত পাষাণের গল্প।

৭। দুরাশাঃ

টেনিসনের ‘Princess’ গল্পটি নাকি কয়েকজন বন্ধু মুখে মুখে রচনা করেছিলেন। একজন আরম্ভ করলে, খানিক দূরে অগ্রসর হয়ে আর-একজনকে বলতেন, এইবার তুমি গল্পটি চালিয়ে নাও; দ্বিতীয় ব্যক্তি থামলে আর-একজন গল্পটাকে আরো খানিকাটা অগ্রসর করে দিলেন-এই রকম করে যেন গল্পটি রচিত হয়েছে। কিন্তু আগাগোড়াই কবি লিখেছেন। তো অনেকের মন্তব্য কবির দুরাশা গল্পটা তেমনি। এ ব্যাপারে কবির বক্তব্য হলো, ‘দার্জিলিংয়ে একদিন কুচবিহারের মহারানী [সুনীতি দেবী] বলেলেন, ‘আসুন, সকলে মিলিয়া একটা গল্প রচনা করা যাক, আগে আপনি আরম্ভ করুন’। আমি আমাদের বাঙ্গালী সমাজ ছাড়া একটা romantic গল্পের অবতারণা করিবার প্রয়াসে বলিলাম ‘আচ্ছা বেশ’; এই বলিয়া আরম্ভ করিয়া দিলাম- ‘দার্জিলিংয়ে ক্যালকাটা রোডের ধারে ঘন কুজঝটিকার মধ্যে বসিয়া একটি হিন্দুস্থানী রমণী কাঁদিতেছে।’ এই বলিয়া ছাড়িয়া দিলাম। কিন্তু দেখিলাম, গল্পটা অন্যের মুখে অগ্রসর হইতে চাহিল না’ অগত্যা আমাকেই সমস্ত রচনা করিয়া লইতে হইল। এই রকম করিয়া আমার ‘দুরাশা’ গল্পটি রচিত হইয়াছে’।

৮। মাস্টারমশায়ঃ

এটাও যথারীতি কল্পনালোক থেকে আমদানি। একদিন কবি কুচবিহারের রানির আমন্ত্রণ রক্ষা করতে যান। খাওয়া-দাওয়ার পর রানি কবির কাছে ভূতের গল্প শুনতে পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন। তার ধারনা রবিবাবু অবশ্যই ভুত দেখেছেন। অগত্যা তিনি বললেন, ‘আচ্ছা, তবে একটা ঘটনা বলিতে পারি...’ তিনি শুরু করলেন তাঁর গল্প বলা। তাঁর বলা গল্পটি এমন চমকপ্রদ বা ভীতি জাগানীয়া ছিল যে রানি বলে বসলেন, ‘বলেন কি, সত্য নাকি?’ কবি হেসে বললেন, ‘না, মোটেই সত্য নয়, গল্প করিলাম মাত্র’। এই গল্পটি পরে নূতন করে লিখেছিলেন।


৯। কাবুলিওয়ালাঃ

"কাবুলিওয়ালা" অধ্যায়টি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি গল্প যা আফগানিস্তানের একজন ফল বিক্রেতা মিনি এবং একটি কাবুলিওয়ালার মধ্যে বন্ধুত্বকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে। রহমত নামে কাবুলিওয়ালা মিনির সাথে একটি বিশেষ বন্ধন তৈরি করে, তার সাথে তার নিজের মেয়ের মতো আচরণ করে। যাইহোক, অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির কারণে, রহমত একটি অপরাধের জন্য কারাগারে বন্দী। অনেক বছর পর, যখন সে মুক্তি পায়, তখন সে মিনিকে দেখতে যায়, যে এখন বড় হয়েছে। গল্পটি বন্ধুত্ব, নস্টালজিয়া এবং সময় অতিবাহিত করার বিষয়গুলি অন্বেষণ করে৷
 

১০। গিন্নিঃ 

এই গল্পটির অনেক সত্যতা আছে। সেটা কবির নর্মাল স্কুলের স্মৃতি হতে লিখিত। তাদের স্কুলে এক পন্ডিত ছিলেন যিনি ক্লাসের ছেলেদের অদ্ভুত নামকরণ করে ছাত্রদেরকে অনেক লজ্জা দিতেন। তার ভাষা এত কুত্সিত ছিল যে তার প্রতি অশ্রদ্ধাবশত কেউই কোন প্রশ্নের উত্তর করত না। যেমন একটি ছেলেকে তিনি ভেটকি বলে ডাকতেন, সে বেচারার গ্রীবার অংশটা কিছুটা প্রশস্ত ছিল।

সুপ্রিয় ভিউয়ারসগণ, আমি যে নিজে গবেষণা করে এসব বের করিনি এটা আপনারা ভাল করেই জানেন। কবির ছোট গল্পগুলোর একত্রিত সংস্করণ ‘গল্পগুচ্ছ’ থেকে সংকলন করে আমি তুলে দিয়েছি মাত্র। যে কোন ভুলের জন্য আগেই দুঃখিত বলে রাখছি। ভুল ধরিয়ে দিলে আরও খুশি হব। 

মঙ্গলবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৪

এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম।

এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম।

 এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম। 

এক নজরে বিভিন্ন দেশের ভৌগোলিক উপনাম।
  1. ইউরােপের রুগ্ন মানুষ=তুরস্ক
  2. ইউরােপের সমর রণক্ষেত্র=বেলজিয়াম
  3. ইউরােপের ককপিট=বেলজিয়াম
  4. সম্মেলনের শহর =জেনেভা
  5. ইউরােপের ক্রীড়াঙ্গন=সুইজারল্যান্ড
  6. দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন=নিউজিল্যান্ড
  7. বাজারের শহর=কায়রাে
  8. জাঁকজমকের নগরী=নিউইয়র্ক
  9. পৃথিবীর রাজধানী=নিউইয়র্ক
  10. ক্যাঙ্গারুর দেশ=অস্ট্রেলিয়া
  11. সাদা শহর=বেলগ্রেড
  12. উদ্যানের শহর=শিকাগাে
  13. বাতাসের শহর=শিকাগো
  14. পৃথিবীর কসাইখানা=শিকাগো
  15. দ্বীপের মহাদেশ=ওশেনিয়া
  16. ভূ-স্বর্গ=কাশ্মির।
  17. গােলাপী শহর=জয়পুর,রাজস্থান
  18. পবিত্র পাহাড়=ফুজিয়ানা(জাপান)
  19. পবিত্র ভূমি=জেরুজালেম
  20. পবিত্র দেশ=ফিলিস্তিন
  21. সােনালি আঁশের দেশ=বাংলাদেশ
  22. সাত পাহাড়ের শহর=রোম
  23. পােপের শহর=রােম
  24. নীরব শহর=রােম
  25. চির শান্তির শহর =রােম
  26. সােনালি তােরণের দেশ=সানফ্রান্সিসকো
  27. চির সবুজের দেশ=নাটাল
  28. সােনালি প্যাগােডার দেশ =মায়ানমার
  29. চির বসন্তের নগরী=কিটো
  30. গ্রানাইটের শহর=এভারভিন
  31. গগনচুম্বী অট্টালিকার শহর=নিউইয়র্ক
  32. দক্ষিণের রাণী=সিডনি
  33. হাজার হ্রদের দেশ=ফিনল্যান্ড
  34. শান্ত সড়ক=ভেনিস
  35. দ্বীপের নগরী=ভেনিস
  36. প্রাচ্যের ভেনিস=ব্যাংকক
  37. উত্তরের ভেনিস=স্টকহােম
  38. বাংলার ভেনিস=বরিশাল
  39. প্রাচ্যের ডান্ডি=নারায়ণগঞ্জ(বাংলাদেশ)
  40. অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ=আফ্রিকা
  41. হর্ন অফ আফ্রিকা=ইথিওপিয়া
  42. প্রাচীরের দেশ=চীন
  43. আফ্রিকার কিং=ইথিওপিয়া
  44. শ্বেতহস্তীর দেশ/ শ্যামদেশ=থাইল্যান্ড
  45. চীনের নীলনদ=ইয়াংসিকিয়াং
  46. পীত নদীর দেশ=হােয়াংহাে
  47. প্রাচ্যের ম্যানচেস্টার=ওসাকা(জাপান)।
  48. হলদে নদী=হােয়াংহাে
  49. নীল পর্বত=নীলগিরি পাহাড়
  50. সােভিয়েত ইউনিয়নের শস্য ভান্ডার=ইউক্রেন
  51. প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন=জাপান
  52. সূর্য উদয়ের দেশ=জাপান
  53. ভূমিকম্পের দেশ =জাপান
  54. বজ্রপাতের দেশ=ভুটান
  55. ম্যাপল পাতার দেশ=কানাড়া
  56. লিলি ফুলের দেশ=কানাডা
  57. সমুদ্রের বধূ=গ্রেট ব্রিটেন।
  58. সমুদ্রের নদী=গালফ স্ট্রিম।
  59. মেডিটেরিয়নের দেশ= জিব্রাল্টার
  60. রৌপ্যের শহর=আলজিয়ার্স
  61. স্বর্ণ নগরী=জোহান্সবার্গ
  62. ভূমধ্যসাগরের চাবি/প্রবেশদ্বার=জিব্রাল্টার
  63. বিশের রুটির ঝুড়ি=প্রেইরি
  64. হারকিউলিসের স্তম্ভ=জিব্রাল্টার মালভূমি
  65. পিরামিডের দেশ=মিশর
  66. পৃথিবীর ছাদ=পামির মালভূমি
  67. নীল নদের দেশ =মিশর
  68. নিষিদ্ধ দেশ=তিব্বত
  69. নিষিদ্ধি শহর=লাসা
  70. পশুপালনের দেশ=তুর্কিস্তান
  71. পশ্চিমের জিব্রাল্টার=কুইবেক
  72. পৃথিবীর চিনির আধার=কিউবা
  73. মুক্তার দেশ=কিউবা
  74. মুক্তার দ্বীপ=বাহরাইন
  75. মরুর মুক্তা=পালমিরা
  76. মরুভূমির দেশ=আফ্রিকা
  77. মসজিদের শহর=ঢাকা, ইস্তাবুল
  78. রিক্সার নগরী=ঢাকা
  79. ট্যাক্সির নগরী=মেস্কিকো
  80. সকালবেলার শান্তি= কোরিয়াকে
  81. ভাটির দেশ=বাংলাদেশ
  82. বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার=চট্টগ্রাম


রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২২

চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করার আশ্বাস দিলেন ওবায়দুল কাদের।

চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করার আশ্বাস দিলেন ওবায়দুল কাদের।

চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করার আশ্বাস দিলেন ওবায়দুল কাদের।

সরকারী চাকুরীর বয়স বৃদ্ধিতে যুব প্রজন্মের পক্ষে তানভীর হোসেন ও রেজওয়ানা বিন্দু স্মরণ করিয়ে দেন, ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের দেয়া নির্বাচনি ইশতেহারে চাকরির আবেদনের বয়সসীমা বৃদ্ধির অঙ্গীকার করেছিলেন। ওবায়দুল কাদের জানান, "যেহেতু বিষয়টি ইশতেহারে উল্লেখ ছিল, সুতরাং বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।    

নির্বাচনি ইশতেহারে উল্লেখ থাকায় সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর বৃদ্ধি করার যে দাবি যুব প্রজন্ম জানিয়েছে, তা বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। 

ঢাকার ধানমন্ডিতে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতির দলীয় কার্যালয়ে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি দিয়ে সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ বছর বাড়ানোর যৌক্তিকতা তুলে ধরেন যুব প্রজন্মের প্রতিনিধি দল। 

তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি বিবেচনায় দেখবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।

এ সময় যুব প্রজন্মের পক্ষে তানভীর হোসেন ও রেজওয়ানা বিন্দু তাকে স্মরণ করিয়ে দেন, ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের দেয়া নির্বাচনি ইশতেহারে চাকরির আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার  অঙ্গীকার করেছিলেন। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, "যেহেতু বিষয়টি ইশতেহারে উল্লেখ করা  হয়েছিল, সুতরাং বিষয়টি আমরা বিবেচনা করব।’ 

সংগঠনটির সমন্বয়ক সাজিদ সেতু এ প্রসঙ্গে বলেন, নির্বাচনি ইশতেহারে ঘোষণা দিয়ে পরবর্তীতে সরকার গঠনের পরও চার বছর হয়ে গেল অথচ ইস্যুটি এখনও উপেক্ষিত। ২০১৮ সালে সরকারী চাকুরীর বয়সসীমা ৩৫ করার ওয়াদা করা হয়েছিল৷ এরপর করোনার জন্য সব বয়সী শিক্ষার্থীর জীবন থেকে দুই বছর কেড়ে নিয়েছে। অর্থাৎ চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীতকরণ এখন  সময়ের দাবি। 

মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০২২

 চাকরির বয়স ৩৫ বাড়ানোর জন্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত।

চাকরির বয়স ৩৫ বাড়ানোর জন্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত।

চাকরির বয়স ৩৫ বাড়ানোর জন্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত।

সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ বাড়ানোর জন্য সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত। যারা সরকারী চাকুরী ৩৫ বছরের বাড়ানোর আশায় বুক বেঁধে আছেন তাদের জন্য আজকের এই ভিডিও টি। ভিডিও টি শেষ পর্যন্ত দেখবেন। আপনারা অনেকেই আছেন ইউটিউবে প্রতিনিয়ত সরকারি চাকুরীর বয়স বাড়ানোর ভিডিও দেখে থাকেন। সেখানে কিছু ইউটিউবার ভিউ বাড়ানোর জন্য মিথ্যা নিউজ করে থাকেন। কাজেই আজকের ভিডিও টি দেখার পর আপনার আর ইউটিউবে এই বিষয়ের জন্য সার্চ দিয়ে ভিডিও দেখার প্রয়োজন হবে না। 

সরকারি চাকরিতে বয়স বাড়ানোর পরিকল্পনা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

আজ মঙ্গলবার বিএনপি'র সংসদ সদস্য মোশাররফ হোসেনের প্রশ্নের জবাবে জাতীয় সংসদে তিনি এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। ।

প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, আগে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয় দীর্ঘ সেশন জট থাকলেও বর্তমানে সেশনজট একেবারেই নেই বললেই চলে। শিক্ষার্থীরা সাধারণত ১৬ বছরে এসএসসি, ১৮ বছরে এইচএসসি, ২৩ থেকে ২৪ বছরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করে থাকে।

তিনি আরও বলেন, সাধারণ প্রার্থীদের জন্য চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর থাকায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর তারা আবেদনের জন্যে ৬ থেকে ৭ বছর সময় পেয়ে থাকেন।

এ ছাড়া, ৩০ বছর বয়সসীমার মধ্যে কেউ চাকরির জন্য আবেদন করলে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হতে ২/১ বছর সময় লাগলেও তা হিসাব করা হয় না।

প্রতিমন্ত্রী জানান, সম্প্রতি চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা ৫৭ হতে ৫৯ বছরে উন্নীত হওয়ায় বর্তমানে শূন্য পদের সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই কমেছে। এই প্রেক্ষাপটে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হলে নানা পদের বিপরীতে চাকরি প্রার্থীদের সংখ্যা আরও অনেক বেড়ে যাবে। ফলে নিয়োগের ক্ষেত্রে বেশি প্রতিযোগিতার সৃষ্টি হতে পারে। এক্ষেত্রে আরও অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। 

এতে করে যাদের বয়স বর্তমানে ৩০ বছরের বেশি তারা চাকরিতে আবেদন করার সুযোগ পেলেও ৩০ বছরের কম বয়সী প্রার্থীদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হতে পারে। প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন  আরও বলেন, এ কারণে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই।

কাজেই যাদের এখনও ২-১ বছর  সময় আছে তারা আরও বেশি মনযোগী হয়ে লেখাপড়া করেন। ইনশাল্লাহ আপনার একটা না একটা জব হয়েই যাবে। আর যাদের বয়স শেষ তারা বিভিন্ন কোম্পানি এমনকি শিক্ষক নিবন্ধনের জন্য চেষ্টা করেন। এই ভিডিও টি দেখার পরে অনেকের মন ভেঙ্গেছে তবুও শক্ত হতে হবে। কারণ রিজিকের মালিক আল্লাহ্‌। আপনি শুধু চেষ্টা করতে থাকেন একটা হয়তো আপনার জন্য আরও ভালো কিছু অপেক্ষা করছে। 

মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২

২০২১ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।

২০২১ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।

২০২১ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা।

২০২১ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকাটি তোমাদের সাথে শেয়ার করছি। এই আর্টিকেলে ২০২১ সালের নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নামের তালিকা বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হল যেগুলো আগত সকল প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষাতে খুবই কাজে লাগবে। কাজেই দেরি না করে ঝটপট মুখস্থ করে ফেলুন।   
 
১৯০১ সাল থেকে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের সম্মানে এবং নামানুসারে মোট ছয়টি বিষয়ে (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাশাস্ত্র, অর্থনীতি, সাহিত্য ও শান্তি) নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়ে আসছে। ২০২১ সালে সাহিত্যে, চিকিৎসা, পদার্থবিজ্ঞান, শান্তি, রসায়ন ও অর্থনীতিতে অবদানের জন্য নোবেল জেতেন মোট ১৩ জন ব্যক্তিত্ব।

২০২১ সালে সকল নোবেল বিজয়ীদের তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ    

২০২১ সালে চিকিৎসা বিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীঃ   

২০২১ সালে চিকিৎসায় বিশেষ অবদানের জন্য এ বছরও নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হলেন তিন বিজ্ঞানী। ২০২১ সালে চিকিত্সায় নোবেল পুরস্কার পেলেন ডেভিড জুলিয়াস এবং আর্দেম পাতাপাউসিয়ান ( দুজনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা)।

 
২০২১ সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীঃ  

২০২১ সালের পদার্থ বিজ্ঞানে  নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মোট তিন জন । প্রাপকরা হলেন –  সাইকুরো  মানাবে (জাপান), ক্লাউস হাসেলম্যান (জার্মানি)  এবং  জর্জিও পারিসি (ইতালি)।

 
২০২১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীঃ 

২০২১সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হলেন আব্দুলরজাক গুরনাহ(তানজানিয়া)
২০২১ সালে রসায়ন বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীঃ   
নোবেল পুরস্কার ২০২১ এ রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ডেভিড ডব্লিউ সি ম্যাকমিলান (স্কটল্যান্ড) এবং বেঞ্জামিন লিস্ট (জার্মানি)

২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীঃ  

2021 সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার যৌথভাবে পেলেন দমিত্রি মুরাতভ (রাশিয়া) এবং মারিয়া রেসা (ফিলিপিন্স)

২০২১ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ীঃ 

২০২১ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন  মোট তিন জন অর্থনীতিবিদ তাঁরা হলেন – ডেভিড এডওয়ার্ড কার্ড, গুইডো উইলহেলমাস এবং জোশুয়া ডেভিড অ্যাংরিস্ট ( তিন জনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা) 

 
১। প্রশ্নঃ ২০২১ সালে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন কে ? তিনি কোন দেশের নাগরিক?  
উত্তরঃ ২০২১ সালে সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন আব্দুল রাজাক গুরনাহ
 তিনি হলেন তানজানিয়া নাগরিক।   
 
২। প্রশ্নঃ ২০২১ সালে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কে? 
উত্তরঃ ২০২১ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার যৌথভাবে পেলেন দমিত্রি মুরাতভ (রাশিয়া) এবং মারিয়া রেসা (ফিলিপিন্স) 
 
৩। প্রশ্নঃ ২০২১ সালে অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা? তারা কোন দেশের নাগরিক? 
উত্তরঃ ২০২১ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন  মোট তিন জন অর্থনীতিবিদ তাঁরা হলেন – ডেভিড এডওয়ার্ড কার্ড, গুইডো উইলহেলমাস এবং জোশুয়া ডেভিড অ্যাংরিস্ট ( তিন জনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা)  

৪। প্রশ্নঃ ২০২১ সালে পদার্থে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা? তারা কোন দেশের নাগরিক?  
উত্তরঃ ২০২১ সালের পদার্থ বিজ্ঞানে  নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মোট তিন জন । প্রাপকরা হলেন –  সাইকুরো  মানাবে (জাপান), ক্লাউস হাসেলম্যান (জার্মানি)  এবং  জর্জিও পারিসি (ইতালি)। 

৫। প্রশ্নঃ ২০২১ সালে রসায়নে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা?  তাঁরা কোন দেশের নাগরিক?  
উত্তরঃ নোবেল পুরস্কার ২০২১ এ রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ডেভিড ডব্লিউ সি ম্যাকমিলান (স্কটল্যান্ড) এবং বেঞ্জামিন লিস্ট (জার্মানি)। 

৬। প্রশ্নঃ ২০২১ সালে চিকিৎসা শাস্ত্রে নোবেল বিজয়ী হয়েছেন কারা? তাঁরা কোন দেশের নাগরিক? 
উত্তরঃ ২০২১ সালে চিকিত্সায় নোবেল পুরস্কার পেলেন ডেভিড জুলিয়াস এবং আর্দেম পাতাপাউসিয়ান ( দুজনেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা)।

বুধবার, ১২ মে, ২০২১

২০২১ সালের সকল সিমের সাশ্রয়ী অফার।

২০২১ সালের সকল সিমের সাশ্রয়ী অফার।

২০২১ সালের সকল সিমের সাশ্রয়ী অফার।

#রবি সিম অফার ২০২১ – Robi Sim Offer 2021: 

২০২১ সালে রবি নতুন সিম ক্রয় করলেই পাওয়া যাবে বিভিন্ন রকম সাশ্রয়ী অফার। সাশ্রয়ী বিভিন্ন ডাটা প্যাক এর পাশাপাশি ইন্টারনেট প্যাক পাওয়া যাবে সম্পুর্ণ বিনামূল্যে।  

12 মাসে 12 বার ফ্রি 1 জিবি ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। রবি নতুন সিমে 1 জিবি ফ্রি ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। এই অফারটি সিম এক্টিভেশনের পর থেকে প্রতি 31 দিনে অর্থাৎ প্রতি মাসে একবার করে পাওয়া যাবে। তবে প্রতি মাসে ফ্রি 1 জিবি ইন্টারনেট পেতে হলে উক্ত মাসে নতুন সিমে গ্রাহককে অবশ্যই কমপক্ষে 50 টাকা ব্যবহার করতে হবে। তাহলেই কেবলমাত্র ফ্রি 1 জিবি ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। আর এই 1 জিবি ফ্রি ইন্টারনেট এর মেয়াদ 7 দিন।   

 
রবি 42 টাকা রিচার্জ অফারঃ  
নতুন রবি সিম কেনার পর প্রথমবার 42 টাকা রিচার্জ করলেই গ্রাহকগণ পাবেনঃ 
  • 34 টাকা একাউন্ট ব্যালেন্স। 
  • 7 দিন মেয়াদের 2 জিবি ইন্টারনেট। 
  • 7 দিন মেয়াদের 8 মিনিট। 
  • 30 দিনের জন্য 48 পয়সা প্রতি মিনিট কল রেট।
  
রবি নতুন সিমে 23 টাকায় 1 জিবি ইন্টারনেটঃ 
রবি নতুন সিম কেনার পর 12 মাস পর্যন্ত 23 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে- 
  • 1 জিবি 4জি  ইন্টারনেট অফার। 
  • এই অফারটি প্রতি 15 দিনে একবার নেওয়া যাবে।
  • অর্থাৎ 24 টাকা রিচার্জে 1 জিবি 4 জি ইন্টারনেট অফারটি 12 মাসে সর্বমোট 24 মাস নেওয়া যাবে। 
 
রবি 59 টাকায় 90 মিনিটঃ 

রবি নতুন সিমে 59 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে 90 মিনিট। এই 90 মিনিট এর মেয়াদ 10 থাকবে দিন।
 
রবি নতুন সিমে 9 টাকায় 1 জিবিঃ  
গুগল এ সার্চ করলে রবি নতুন সিম এর এই অফারটি সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ে। তবে রবি নতুন সিমে অফিসিয়ালি “9 টাকা রিচার্জে 1 জিবি ইন্টারনেট” এই ধরনের কোনো অফার নেই।


#গ্রামীণফোন সিমের অফার ২০২১  – Grameenphone Sim Offer 2021:  

গ্রামীণফোন এর সকল নতুন সিম এর সকল প্যাকেজেই পাওয়া যাবে বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট, মিনিট ও রিচার্জ অফার।
 
গ্রামীনফোন নতুন সিম প্রথম রিচার্জ অফারঃ 

নতুন গ্রামীণফোন সিম কেনার পর প্রথমবার 34 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে যেকোনো লোকাল নাম্বারে 1 পয়সা / সেকেন্ড কলরেট। এছাড়াও পাওয়া যাবে ফ্রি 1 জিবি ইন্টারনেট ও ২ টি এমএমএস। ফ্রি 1 জিবি ইন্টারনেট ও এমএমএস এর মেয়াদ 7 দিন। বোনাস ও মেয়াদ চেক করা যাবে *121*1*2# ডায়াল করে।

গ্রামীনফোন নতুন সিম দ্বিতীয় রিচার্জ অফারঃ  
গ্রামীণফোন নতুন সিমে দ্বিতীয়বার 66 টাকা রিচার্জ করলে 10 দিন মেয়াদের 110 মিনিট পাওয়া যাবে। উল্লেখ্য যে, শুধুমাত্র দ্বিতীয়বার রিচার্জ এর সমিয় 66 টাকা রিচার্জ এর ক্ষেত্রে এই অফার পাওয়া যাবে। রিচার্জ এর সিরিয়াল মেইন্টেইল না করলে উল্লেখিত অফার পাওয়া যাবেনা। এছাড়াও এই রিচার্জ সিম এক্টিভেশন এর দুইদিনের মধ্যেই সম্পন্ন করতে হবে, অন্যত্র, অফারটি পাওয়া যাবেনা।

গ্রামীনফোন নতুন সিম স্পেশাল বান্ডেল অফারঃ 
গ্রামীণফোন নতুন সিম কিনে এক্টিভেশনের প্রথম দিনে 119 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে 100 মিনিট, 2 জিবি ইন্টারনেট (1 জিবি + 1 জিবি 4জি) ও 7 দিন মেয়াদের 2 টি এমএমএস৷ উল্লেখ্য যে, ইন্টারনেট ও মিনিট এর মেয়াদ 3০ দিন। এই অফারটি শুধুমাত্র সিম এক্টিভেশনের প্রথম দিনে 119 টাকা রিচার্জ এর ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে।

জিপি নতুন সিমে ১৭ টাকায় ১ জিবি অফারঃ 
জিপি নতুন সিম কেনার পর প্রতি মাসে ১৭ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। অফারটি কিনতে কোনো কোড ডায়াল এর প্রয়োজন নেই। গ্রাহকগণ সরাসরি ১৭ টাকা ফ্লেক্সিলোড এর মাধ্যনে ১৭ টাকায় ১ জিবি অফারটি উপভোগ করতে পারবেন। এই ১ জিবি ইন্টারনেটের মেয়াদ ৭ দিন। অফারটি সিম এক্টিভেশন থেকে ৯ মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে একবার করে এই অফারটি নেওয়া যাবে।
  
জিপি নতুন সিমে 17 টাকায় 2 জিবি অফারঃ  
MyGP অ্যাপ থেকে 17 টাকায় পাওয়া যাবে 2 জিবি ইন্টারনেট। এই 17 টাকায় 2 জিবি ইন্টারনেট এর মেয়াদ 7 দিন। অফারটি সিম এক্টিভেশন থেকে 9 মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে একবার করে নেওয়া যাবে। অফারটি পাওয়া যাবে কিনা তা জানা যাবে *121*1111#  ডায়াল করে।

#স্কিটো নতুন সিমের অফার ২০২১:   

গ্রামীণফোন এর মালিকানাধীন হলেও স্কিটো নতুন সিম এর অফারগুলোতে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। নতুন স্কিটো সিম কিনলে পাওয়া যাবে নিম্নোক্ত অফারসমুহঃ
  • 7দিন মেয়াদের 3 জিবি ফ্রি ইন্টারনেট ডাটা
  • 30 দিন মেয়াদের 100 ফ্রি এসএমএস
  • 30 দিন মেয়াদের 10 টাকা মোবাইল ব্যালেন্স
  • 30 দিন মেয়াদের 50 এম্বি বোনাস ডাটা
  • প্রোমো কোড এন্টার করলে 7 দিন মেয়াদের 1 জিবি ইন্টারনেট ডাটা।
  • স্কিটো সিম অর্ডার করে কেনা যাবে স্কিটো এর ওয়েবসাইট হতে। স্কিটো সিম এর দাম 200 টাকা।

সকল সিমের প্রয়োজনীয় কোড নাম্বার জেনে নিন।

#বাংলালিংক নতুন সিমের অফার ২০২১: 

নতুন বাংলালিংক সিম কিনলে, সিম এর সাথে পাওয়া যাবে ফ্রি ডাটা, এসএমএস ও কলরেট। নতুন বাংলালিংক সিম কিনলে ক্রেতাগণ পাবেন –
  • 15 দিন মেয়াদের 5 টাকা একাউন্ট ব্যালেন্স
  • 4 দিন মেয়াদের 50 এম্বি ইন্টারনেট
  • 50 এসএমএস
  • যেকোনো লোকাল নাম্বারে 22 পয়সা প্রতি মিনিট কলরেট।
বাংলালিংক নতুন সিমে 27 টাকা রিচার্জ অফারঃ
সিম কেনার পর প্রথমবার 27 টাকা রিচার্জ করলে বাংলালিংক গ্রাহকরা পাবেন –
  • 30 দিন মেয়াদী 1 পয়সা প্রতি সেকেন্ড কলরেট
  • 7 দিন মেয়াদের 1 জিবি ইন্টারনেট
  • ডাটা ব্যালেন্স চেক করা যাবে *5000*500# ডায়াল করে।
বাংলালিংক নতুন সিমে 48 টাকা রিচার্জে 2 জিবি অফারঃ 
বাংলালিংক নতুন সিম কেনার পর যদি ক্রেতা 48 টাকা রিচার্জ করেন, তবে আলাদা একটি অফার পাবেন। এই অফার অনুযায়ী প্রতি মাসে 48 টাকা রিচার্জ করলে 7 দিন মেয়াদের 2 জিবি ইন্টারনেট পাওয়া যাবে। এই অফারটি মাসে একবারই নেয়া যাবে। ডাটা ব্যালেন্স চেক করা যাবে *5000*500# ডায়াল করে।

বাংলালিংক নতুন সিমে 222 টাকা বান্ডেল অফারঃ
নতুন বাংলালিংক সিম কিনলে 222 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে 30 দিন মেয়াদের 10 জিবি ইন্টারনেট। এক পয়সা প্রতি সেকেন্ড কলরেট এর পাশাপাশি ফ্রি 100 মিনিট ও পাওয়া যাবে বান্ডেল অফারটিতে। *121*100# ডায়াল করে ব্যালেন্স চেক করা যাবে।

বাংলালিংক নতুন সিমে 49 টাকা রিচার্জে 2 জিবি অফারঃ 
বাংলালিংক নতুন সিমে 49 টাকায় কেনা যাবে 2 জিবি ইন্টারনেট। এই ইন্টারনেট এর মেয়াদ 7 দিন। 49 টাকায় 2 জিবি ইন্টারনেট প্যাকটি *132*949# ডায়াল করে কেনা যাবে।

বাংলালিংক নতুন সিমে স্পেশাল মিনিট অফারঃ 
বাংলালিংক নতুন সিমে 47 টাকা রিচার্জ করলে 80 মিনিট পাওয়া যাবে। এই মিনিট ব্যবহার করে যেকোনো লোকাল নাম্বারে কথা বলা যাবে। মিনিট এর মেয়াদ 15 দিন। *132*947# ডায়াল করেও মিনিট কেনা যাবে। মিনিট চেক করা যাবে *124*100# ডায়াল করে।


#এয়ারটেল নতুন সিমের অফার ২০২১: 

নতুন এয়ারটেল প্রিপেইড সিম এর মূল্য 200 টাকা। নতুন সিম কিনলে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে –
  • 90 দিন মেয়াদের 5 টাকা একাউন্ট ব্যালেন্স
  • 10 দিন মেয়াদের 50 এম্বি ইন্টারনেট
  • যেকোনো অপারেটরে 2 পয়সা প্রতি সেকেন্ড কলরেট
এয়ারটেল নতুন সিমে প্রথমবার 41 টাকা রিচার্জ অফারঃ 
এয়ারটেল নতুন সিম এক্টিভেশনের 30 দিনের মধ্যে শুধুমাত্র প্রথমবার 41 টাকা রিচার্জ করে পাওয়া যাবে –
  • 30 টাকা একাউন্ট ব্যালেন্স
  • 10 দিন মেয়াদের 15 মিনিট টকটাইম
  • 7 দিন মেয়াদের 2 জিবি ইন্টারনেট
  • যেকোনো অপারেটরে 90 দিনের জন্য ০.8 পয়সা প্রতি সেকেন্ড কলরেট
এয়ারটেল নতুন সিমে 19 টাকায় 2 জিবি অফারঃ 
এয়ারটেল নতুন সিম এক্টিভেশনের 11 মাস পর্যন্ত 19 টাকায় পাওয়া যাবে 2 জিবি ইন্টারনেট। ইন্টারনেট কিনতে *121*887# ডায়াল করতে হবে। এই অফারটি প্রতি মাসে শুধুমাত্র 1 বার নেওয়া যাবে। এই 19 টাকায় 2 জিবি ইন্টারনেট এর মেয়াদ 7 দিন।

এয়ারটেল নতুন সিমে 54 টাকায় 3 জিবি অফারঃ 
এয়ারটেল নতুন সিম কেনার প্রথম তিনমাসে আনলিমিটেড বার কেনা যাবে 54 টাকায় 3 জিবি ইন্টারনেট প্যাকটি। প্যাকটি কিনতে রিচার্জ করতে হবে 54 টাকা।  *8444*88# ডায়াল করে প্যাকটির ব্যালেন্স চেক করা যাবে। 54 টাকায় 3 জিবি ইন্টারনেট এর মেয়াদ 5 দিন।

#টেলিটক নতুন সিমের অফার ২০২১:  

টেলিটক নতুন সিম একাধিক প্যাকেজে পাওয়া যায়। একেকটি প্যাকেজে একেক ধরনের অফার।

টেলিটক নতুন সিম অপরাজিতা প্যাকেজ অফারঃ 
অপরাজিতা প্যাকেজ এর নতুন টেলিটক সিম কিনলে প্রথম তিনমাস 8 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে 1 জিবি ইন্টারনেট।

টেলিটক নতুন সিম স্বাগতম প্যাকেজ অফারঃ 
150 টাকায় স্বাগতম প্যাকেজ এর নতুন টেলিটক সিম কেনার পর প্রথমবার 99 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবেঃ
  • 60 মিনিট টকটাইম
  • 60 এসএমএস
  • 5 জিবি ইন্টারনেট
  • উপরোক্ত ইন্টারনেট, মিনিট ও এসএমএস এর মেয়াদ রিচার্জ এর দিন হতে শুরু করে 30 দিন পর্যন্ত। এছাড়াও স্বাগতম প্যাকেজ রয়েছে 47 পয়সা প্রতি মিনিট কলরেট।


টেলিটক নতুন সিম বর্ণমালা প্যাকেজ অফারঃ
বর্ণমালা প্যাকেজের নতুন টেলিটক সিম কেনার পর 30 টাকা রিচার্জ করলে পাওয়া যাবে –
  • 30 মিনিট টকটাইম
  • 60 মেগাবাইট ইন্টারনেট
  • 30 টি এসএমএস
  • ইন্টারনেট, মিনিট ও এসএমএস এর মেয়াদ 3 দিন। এছাড়াও বর্ণমালা প্যাকেজের টেলিটক সিম এ সাশ্রয়ী মূল্যে ডাটা প্যাক পাওয়া যায়। বর্ণমালা সিম এর স্পেশাল ডাটা প্যাকগুলো নিচের ছবিতে দেওয়া আছে।
টেলিটক নতুন সিম শতবর্ষ প্যাকেজ অফারঃ 
শতবর্ষ প্যাকেজের নতুন টেলিটক সিম কিনে 100 টাকা রিচার্জ করে পাওয়া যাবেঃ
  • 100 টাকা একাউন্ট ব্যালেন্স
  • 100 মিনিট টকটাইম
  • 100 এসএমএস
  • 17 জিবি ইন্টারনেট
উপরোক্ত নতুন সিমের অফারের পাশাপাশি শতবর্ষ প্যাকেজের সিমে পাওয়া যাবে নিম্নোক্ত অফারগুলোঃ
  • 34 টাকা রিচার্জে 45 পয়সা প্রতি মিনিট কলরেট, মেয়াদ 10 দিন
  • 79 টাকা রিচার্জে 45 পয়সা প্রতি মিনিট কলরেট, মেয়াদ 30 দিন
  • 17 টাকা রিচার্জ করলে 15 দিন মেয়াদের 2 জিবি ইন্টারনেট, মাসে সর্বোচ্চ 2 বার।
আমাদের ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুন!